মেয়েদের স;হ;বা;সের ইচ্ছা জাগলে যে ইঙ্গিত দেয়



শারীরিক মিলনের অনুভূতি একেক জনের একেক রকম। তবে প্রচলিত ধারণা এটাই, যে মিলনসুখ পুরুষের কাছে যতটা, মহিলাদের কাছে ততটা নয়। হলেও তার বহিঃপ্রকাশ কম। অবশ্য সবার জন্য একথা বলা যাবে না। যুগের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে নারী আগে থেকে অনেক খোলামেলা হয়েছে। এখন ইচ্ছা-অনিচ্ছা প্রকাশ করা নারীর কাছেও অনেকটা সহজ। তবে সেটা অল্প-সংখ্যকের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।


অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, ওই গোপন ‘ইচ্ছা’কে প্রশ্রয় দিতে মহিলাদের অনেক সময় লাগে। বেশ কিছু কন্ডিশনের প্রয়োজন হয়। পুরুষের কিন্তু অতশত কন্ডিশনের প্রয়োজন পড়ে না। “দো জিসম এক জান” হতে সময়ও বেশি লাগে না।


নারীর ইচ্ছের সেই সব সিক্রেটসকেই আবরণচ্যুত করেছেন অস্টিনের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবৈজ্ঞানিক সিন্ডি এম মেস্টন ও ডেভিড এম বাস। তাঁদের লেখা “হোয়াই উইম্যান হ্যাভ সেক্স” বইতে ফুটে উঠেছে নারীর যৌন ইচ্ছার গোপনকথা। দীর্ঘ গবেষণায় সিন্ডি ও ডেভিড আশ্চর্য সব ফলাফলে উপনীত হয়েছেন। নারী শরীর কেন সেক্স চায় সেই রহস্য উন্মোচন করতে তাঁরা দেখেছেন, কারণগুলো অবাক করার মতো।


সেক্স বিষয়টিই কারো কাছে অস্ত্র। কমজোর পার্টনারকে কাবু করতে সেক্সকেই অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন অনেক মহিলা। ভাবা যায় ? মানে খুব ক্লিয়ার। কোনও নারী যদি তাঁর পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে অন্য বিষয়ে পেরে না ওঠেন, অথচ মনের মধ্যে উকি দিচ্ছে কর্তৃত্ব, তখন সেই নারী পুরুষ সঙ্গীকে কাবু করার রাস্তা হিসেবে সেক্সকে বেছে নিতে পারেন।


আবার সামাজিক পদমর্যাদা বজায় রাখতে সেক্সকে হাতিয়ার করেন অনেকে। এটা অবশ্য অজানা নয়। সংসারের দৈনন্দিন কাজ, হেঁশেল ঠেলার বিনিময়েও নাকি গৃহবধূরা সেক্স পেতে চান..। এমনকী, তীব্র মাইগ্রেনের ওষুধও নাকি সেক্স। শুধু ফুর্তির জন্যও নাকি মহিলারা সেক্সকে বেছে নেন। আবার ডিপ্রেশন থেকে রেহাই পেতেও সেক্সই নাকি অন্যতম হাতিয়ার।


বইটিতে এমনই ২৩৭টি কারণের উল্লেখ আছে। চ্যাপ্টার ওয়ান শুরু হচ্ছে “হোয়াট টার্নস উইমেন?” দিয়ে। বলা আছে, পুরুষের কণ্ঠস্বর, তাঁদের শরীরের ঘ্রাণ, চলাফেরার ধরন, মুখের গড়ন, ব্যক্তিত্ব ও হিউমারের কারণে নাকি সেক্সের ইচ্ছে জাগে মহিলাদের মধ্যে। বইটিতে এমন অনেক তথ্য পাওয়া যাবে। মোট ১১টি চ্যাপ্টার আছে বইতে।


এককথায় নারী চরিত্র বেজায় জটিল… তাকে বোঝা বেশ চাপের। ব্রহ্মা, বিষ্ণ, মহেশ্বরও জানেন কি না সন্দেহ। ডেভিড আর সিন্ডি কতটা উদ্ধার করতে পেরেছেন কে জানে।


মহিলাদের যৌন ইচ্ছা কত বয়স পর্যন্ত স্থায়ী হয়?


যৌনতা হলো নারী পুরুষের দৈহিক মিলন। প্রাণিজগতের অন্যান্য প্রাণীর মতো নারী পুরুষের যৌনতা বাহ্যিকভাবে প্রকাশ্য নয়।


বরং নারী পুরুষের যৌনমিলন এবং যৌনতা সংঘটিত হয় সুস্থ সুন্দর পরিবেশে।


নারী পুরুষের যৌন উত্তেজনার ধারা পৃথিবীব্যাপী একই রকম। পৃথিবীব্যাপী নারী পুরুষ উভয়ের যৌনতার উপর গবেষণা এবং আলোচনা হয় ব্যাপকভাবে । আমেরিকান বিখ্যাত কিনসে ইনস্টিটিউট নারী পুরুষের যৌনতার বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করে।


পৃথিবীর আদি থেকে চলে আসা একটি সংস্কৃতি হলো যৌন সংস্কৃতি। এই যৌন সংস্কৃতি প্রতিটি পুরুষ এবং নারীর জীবনের খুব আদৃত একটি অংশ। নারীর সাথে পুরুষের দৈহিক মিলনের সময় নারী উত্তেজিত হয় এবং পাশপাশি পুরুষের ও যৌন উত্তেজনা আসে। পুরুষের স্পর্শের প্রথম থেকেই নারীর ভেতরে যৌন উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। নারীর শরীর কেপে উঠতে পারে যা খুব সামান্য সময় ধরে অনুভূত হয়।


যৌনমিলনের সময় নারীর দেহ এবং পুরুষের দেহের প্রধান যে পরিবর্তন হয় তাহলো উভয়েরই শারীরিক চাপ বৃদ্ধি পায়, রক্তের চাপ বাড়ে, শ্বাস প্রশ্বাস দ্রুত হয় এবং উভয়েই চূড়ান্ত আনন্দের জন্যে অস্থির হয়ে উঠে ।নারীর যৌনতার সংস্কৃতিতে বোধ করি পুরুষের চেয়ে আলাদা। নারীর যৌন আগ্রহ, ইচ্ছা যৌনতার চরম আনন্দ ইত্যাদি প্রতিটি পর্বে পুরুষের চেয়ে স্বতন্ত্র অবস্থার সৃষ্টি করে।


প্রথম যুগের মানুষের যৌনতার্ ছিল কেবল মাত্র ক্ষণিক আনন্দের একটি উত্‍স। পরবর্তী সময়ে যৌনতার ব্যবহারিক পরিবর্তন দেখা দেয়। এক সময়ে এক নারী একই সাথে একই পরিবারের সবার সাথে যৌনমিলনে রত হতে পারতো। এটি ছিল যৌনতার সংস্কৃতি। তখন কার সমসাময়িক যৌন সংস্কৃতি ছিল এই রকম। যুগে যুগে যৌন সংস্কৃতি পরিবর্তিত হয়েছে। আবার যৌতার ব্যাপারে ধর্মীয় নানা মতবাদের প্রভাবে যৌনতার বিষয়টি একেক সমাজে একেকভাবে অনুশীলন করা হয়ে থাকে।


যৌনমিলনের ব্যাপারে বা যৌনতার ব্যাপারে সব নারীরেই ইচ্ছা একই রকম হয় না। কোনো কোনো নারী অত্যাধিক যৌনকাতর। আবার কোনো কোনো পুরুষের যৌন ইচ্ছা থাকে বেশি অর্থাত্‍ যৌনতার ব্যাপারে তাদের আগ্রহ এবং যৌন মিলনের ইচ্ছা থাকে ব্যাপক। আবার কোনো কোনো নারী-পুরুষ সুস্থ যৌনতার পপাতি এবং তারা প্রয়োজন মাফিক যৌনমিলন পছন্দ করে। আবার কিছু কিছু নারী-পুরুষ যৌনতাকে খুবই কম মাত্রায় পছন্দ করে। অনেকের এ ব্যাপারে ভীতিও থাকে। যৌনতার ব্যাপার বিশেষ করে নারী, পুরুষের যৌনতার ব্যাপারে উত্‍সাহ এবং আগ্রহ যদি না থাকে তবে চরম পুলক আসতে পারে না।


নারীদের যৌনইচ্ছার সময়সীমা :


১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌনইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এরপরে ভালই কমে যায়।


২. ২৫ এর উর্দ্ধে মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।


৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্মের চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ নারীরা গল্পগুজব হৈ হুল্লোড় করে যৌনকর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়।


৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে।


৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য যৌনকর্মের কোন দরকার নেই।


৬. শারীরিক মিলনে নারীরা উত্তেজিত আর আনন্দিত হন ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।


দীর্ঘ সময় মিলন করার ৩০টি পদ্ধতি জেনে নিন

যৌন মিলন মানে দীর্ঘ সময় মিলন করতে সব পুরুষই ও মহিলা উভয়ই চায়। প্রত্যেকটি পুরুষ চায় পরিপূর্ণ ভাবে যৌন মিলন করতে। তবে নানান রকম কারণে মানুষের যৌনস্বাস্থ্য এবং যৌন মিলন করার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। তাই আজ আমরা দীর্ঘ সময় মিলন করার ৩০টি পদ্ধতি সম্পকের্ আলোচনা করব দীর্ঘ সময় মিলন করার পদ্ধতি সমূহ।


অনেকে আবার এই সব বিষয় নিয়েও খুজে থাকেন। দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ, দীর্ঘ সময় মিলনের ট্যাবলেট, দীর্ঘ সময় সহবাস করার পদ্ধতি, দীর্ঘ সময় সহবাস করার হোমিও ঔষধ, দীর্ঘ সময় মিলনের জন্য ঔষধ, শারীরিক মিলন পদ্ধতি, দীর্ঘ সময় মিলন করার ট্যাবলেট, বেশি সময় মিলন করার ট্যাবলেট তাই সব সমাধান এক সাথে দেওয়া হলো।


পৃথীবিতে অধিকাংশ দম্পতিই কোনও না কোনও এক সময় এই অভিযোগটা করেন, যে বিয়ের কিছু বছর পরেই পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ হারিয়ে যায়। একদিনে নিঃশেষ হয়ে যায় না; নিঃশেষ হতে থাকে ধীরে ধীরে এবং ক্রমশ। বিশেষ করে স্বামীরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন স্ত্রীদের প্রতি। আবার স্ত্রীরাও আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন স্বামীর প্রতি।


আর ফলাফল হয় পরকীয়া ! সংসার ভাঙুক বা না ভাঙুক, সম্পর্ক ঠিকই ভাঙে। কিন্তু কখনো কি ভেবেছেন এমন কেন হয়? দুটো মানুষ পরস্পরকে খুব ভালোবেসে বিয়ে করলেও কেন হারিয়ে যায় আকর্ষণ? কেন হারিয়ে যায় স্বাভাবিক মিলন করার মন মানসিকতা আর কিভাবেই তা ফিরে পাওয়া যায়?


দীর্ঘ সময় মিলন করার পদ্ধতি


সাধারনত অধিক সময় নিয়ে যৌন মিলন করাটা পুরুষের সক্ষমতার উপরই নির্ভর করে। তথাপি কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে পুরুষরা তাদের মিলন কাল দীর্ঘায়িত করতে পারেন।


তবে কে কতটা দীর্ঘ সময় নিয়ে যৌন মিলন করবে এটা অনেকটাই তাদের চর্চার উপর নির্ভর করে থাকে। আসুন জেনে নিই মিলন দীর্ঘায়িত করার কিছু পদ্ধতি সম্পর্কে।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন